The Code Of Criminal Procedure, Lecture – ৩ Under The Bar Council Bangladesh Syllabus

0

১/ ফরিয়াদীর জবানবন্দী কত ধারায়? UNDER CRPC

উঃ ২০০ ধারায়।

২/ ম্যাজিস্ট্রেট ২০৩ ধারায় কতটি উপাদান পেলে নালিশটি খারিজ করে দেন?

উঃ ৩ টি। (ক) বাদীর নালিশটি বিশাসযোগ্য (Reliable) না হলে, (খ) বাদীর তদন্ত রিপোর্ট পক্ষে না আসলে, (গ) ফরিয়াদীর জবানবন্দী বিশাসযোগ্য (Reliable) না হলে।

৩/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২০৩ ধারা মতে, ম্যাজিস্ট্রেট নালিশ খারিজ করলে প্রতিকার কি?

উঃ রিভিশন করবে দায়রা আদালতের নিকট। ধারা অনুযায়ী ৪৩৫, ৪৩৯ ক ধারা মতে।

৪/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২০৪ ধারার সংজ্যা (Definition) কি?

উঃ সমন কিংবা গ্রেফতার পরোয়ানার জন্য প্রসেস ফি দাখিল না করলে মামলা খারিজ দিতে পারেন।

৫/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২০১ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ এখতিয়ারবিহীন মামলা দায়ের করলে, উপযুক্ত আদালতে প্রেরণের জন্য পাঠাতে পারেন।

৬/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২২৭ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ Charge হচ্ছে অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণী, আসামী কোন অপরাধ কোন করেছে কিনা, কোন সময় করছে কিনা, Charge এ উল্লেখ থাকবে ( charge frame হবে, সাথে দণ্ডবিধি ৩৪, ৩০২, CrPc ৩৪২)সাধারণ charge কিভাবে করতে হবে?

উঃ আদালত মামলাটি যদি যৌতুক, রাষ্ট্রবিরোধ, যৌতুক নিরোধক আদালত। 

৭/ ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে কত ধারা মতে অব্যাহতি দিতে পারেন?

উঃ ২৪১ ক (241 a /এ)।

৮/ দায়রা আদালত কত ধারা মতে আসামীকে অব্যাহতি দিতে পারেন?

উঃ ২৬৫ গ (265 c)।

৯/ ম্যাজিস্ট্রেটের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে কত ধারামতে দায়রা আদালতে আপীল করা যায়?

উঃ ৪০৮ ধারা (CRPC)।

১০/ ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ এর আদেশের বিরুদ্ধে কোন আদালতে রিভিশন করা যায়?

উঃ দায়রা আদালতে।

১১/ ম্যাজিস্ট্রেট কতৃক charge frame / গঠন কত ধারায়?

উঃ ২৪২ ধারায় (CR.PC)।

১২/ ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে কত ধারা মতে শাস্তি বা খালাস দিতে পারে?

উঃ ২৪৫ ধারায় খালাস দিতে পারবেন।

১৩/ ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট আসামী অভিযোগের সত্যতা সীকার (Admission) করলে কত ধারা মোতাবেক দন্ড দিতে পারেন?

উঃ ২৪৩ ধারা ফৌজদারী Karjhabidhi।

১৪/ আসামী অভিযোগের সত্যতা সীকার করলে তার উপর ভিত্তি করে ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে দন্ড দিলে উক্ত দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল চলে কিনা?

উঃ আপীল চলবে না।

১৫/ শুনানীর সময় বাদী অনুপস্থিত থাকলে ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে কত ধারা মোতাবেক খালাস দিতে পারবেন?

উঃ ২৪৭ ধারা। অভিযোগ মামলা করলে বাদীকে হাজির হতে হয়, আর G.R ( সাধারণ নিবন্ধনকৃত) মামলায় বাদীকে নালিশি মামলায় উপস্থিত থাকতে হয়।

১৬/ নালিশ প্রত্যাহার কত ধারায়? 

উঃ ২৪৭ ধারায়।

১৭/ PP বা পাবলিক প্রসিকিউটর কতৃক মামলা প্রত্যাহার কত ধারায়?

উঃ ৪৯৪ ধারায়। ( সরকার পক্ষ চাইলে)।

১৮/ ২৪৯ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে মামলার Karjhakrom বন্ধ করে আসামীকে মুক্তি দিতে, একজন আসামীর বিরুদ্ধে charge গঠন (frame) করলে, কিন্তু বাদী আদালতে আসতেছেনা আদালতে তখন ২৫৯ ধারার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট মুক্তি দিবেন।

১৯/ ২৫০ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ মিথ্যা এবং তুচ্ছ মামলা হলে বাদীর বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের মামলা, এক হাজার (১০০০) টাকা ক্ষতিপূরণ আদেশ দিতে পারেন, এবং ত্রিশ (৩০) দিন বিনাশ্রম কারাদন্ড।

২০/ কোন ধরনের ম্যাজিস্ট্রেট সংক্ষিপ্ত বিচার করতে পারেন?

উঃ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট।

২১/ সংক্ষিপ্ত বিচার পদ্ধতিতে কোন অপরাধে কোন ব্যক্তি অপরাধী হলে আদালত কত বছরের অধীন মেয়াদে কারাদন্ডে দন্ডিত করতে পারবেন না?

উঃ ০২ বছরের অধীন।

২২/ দায়রা আদালতে কে মামলা পরিচালনা করেন?

উঃ ২৬৫ ক (265 a) রাষ্ট্রপক্ষের PP (Public Prosecutor) মামলা পরিচালনা করেন।

২৩/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৩৩৯ খ ধারার সংজ্ঞা কি? (Trial in Absentia)?

উঃ আসামীর বিরুদ্ধে সমন কিংবা গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী হওয়ার পর আত্নগোপন করলে ৩০ দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার নিদেশ (order / আদেশ দিবেন) দিয়ে হুলিয়া জারী করবেন, লিখিত হুলিয়া জারি করবেন। উক্ত আদেশ অমান্য করলে ২ টি পত্রিকায় বিজ্জপ্তি প্রচার করবেন ( তার মধ্যে পত্রিকায় গেজেট দিবেন)। তারপরও হাজির না হলে, তাহার অনুপস্থিতিতে বিচার Karjhakram চলবে। (আসামীর ক্ষেত্রে) ক্রোকী পরোয়ানা ইসু্্য হবে।

২৪। একটি মামলার রায়ে কি কি বিষয় উল্লেখ করতে হবে?

উঃ বিচার্য্য বিষয়সমূহ, সিদ্ধান্ত ও সিদ্দান্তের কারণ যে আইনের অধীন শাস্তি পাবে তা উল্লেখ করতে হবে এবং শাস্তির পরিমাণ কি তা উল্লেখ থাকবে।

২৫/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r কত ধারা মতে আদালত একবার রায় ঘোষণা করলে তা সংশোধন করতে পারে না কিন্তু করণিক ভুল সংশোধন করতে পারে?

উঃ ৩৬৯ ধারায়।

২৬/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৩৭৩ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ দায়রা আদালতের সিদ্ধান্ত বা দন্ডাদেশ Karjhakor করার জন্য নকলের কপি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট।

২৭/ রায়ের সময় মৃতু্্যদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামীকে কত ধারা মতে ৭ দিনের মধ্যে আপীল করতে পারবেন বলিয়া অবগত করা হয়?

উঃ ৩৭১ (৩) ধারা মতে,…. (এইটি মূল বই থেকে দেখে নিয়েন)।

২৮/ কত ধারার বিধান মতে গর্ভবতী স্ত্রীলোকের মৃতু্্যদন্ড হাইকোর্ট স্থগিত করণের আদেশ দিতে পারেন?

উঃ ৩৮২ ধারায়।

২৯/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৩৭৪ ধারার বিধান কি?

উঃ দায়রা আদালত দারা (দিয়ে) মৃতু্্যদন্ড Karjhakar করার জন্য হাইকোর্টের অনুমোদন।

৩০/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৩৮৮ ধারার সংজ্ঞা কি?

উঃ জরিমানা অনাদায়ে কারাদন্ড দিলে সেক্ষেত্রে জরিমানা টাকা পরিশোধের জন্য ত্রিশ (৩০) দিন সময় দিতে পারবে। (আসামী জরিমানা)

(৩১) / ফৌজদারী Karjhabidhite রেসজুডিকাটা (Res JudiCata) কত ধারায়?

উঃ ৪০৩ ধারায়। আর, সাক্ষ্য আইনে ৪০ ধারায়, CPC তে ১১ ধারায়।

৩২/ কয়টি ক্ষেত্রে আপীল দায়ের করা যায়?

উঃ তিনটি ক্ষেত্রে : 1) আসামীর দন্ডাদেশের ক্ষেত্রে, 2) বাদী / রাষ্ট্র পক্ষ / রাস্ট্র খালাসের ক্ষেত্রে 3) রাষ্ট্র / বাদী Unadequate (অপযাপ্ত) দন্ডাদেশের ক্ষেত্রে আপীল।

৩৩/ ২য় বা ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে কত ধারা মতে কোথায় আপীল করতে হয়?

উঃ ৪০৭ ধারা মতে (CR.PC) চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে।

৩৪/ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা যুগ্ম দায়রা জজ প্রদত্ত দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে কত ধারা মতে কোথায় আপীল করতে হয়?

উঃ ৪০৮ ধারা মতে দায়রা জজ আদালতে।

৩৫/ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দন্ডবিধির ১২৪ (ক) ধারায় শাস্তি দিলে কত ধারা মতে কোথায় আপীল করতে হবে? 

উঃ হাইকোর্টে (৪১০ ধারায়)।

৩৬/ যুগ্ম দায়রা জজ পাচ (৫) বছরের অধিক মেয়াদে কারাদন্ড দিলে কোথায় আপীল করতে হয়?

উঃ হাইকোর্টে।

৩৭/ দায়রা আদালত প্রদত্ত দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে কোথায় আপীল করতে হয়?

উঃ হাইকোর্টে।

৩৮/ মৃতু্্যদন্ডাদেশের আপীলের সময়সীমা কত দিন?

উঃ সাত (৭) দিন, তামাদি আইনের ১৫০ অনুচ্ছেদ মোতাবেক। 

৩৯/ খালাসের বিরুদ্ধে আপীলের সময়সীমা কত দিন?

উঃ ষাট (৬০) দিন। তামাদি আইনের ১৫৭ অনুচ্ছেদ।

৪০/ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন তামাদির সময়সীমা কত দিন?

উঃ ৩০ দিন, তামাদি আইনের ১৫৪ অনুচ্ছেদ।

৪১/ খালাসের আদেশের বিরুদ্ধে পাবলিক প্রসিকিউটর কতৃক আপীল দায়েরের সময়সীমা কত দিন?

উঃ ছয় (৬) মাস, CR.PC : ৪১৭ (১)(ক)(খ)।

৪২/ অভিযোগকারী কতৃক খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল দায়েরের সময়সীমা কত দিন?

উঃ ৬০ দিন। ফৌ:কা:বি: ৪১৭(২)(ক)(খ)।

৪৩/ ফৌজদারী মামলায় ২য় আপীল করা যায় কি না?

উঃ করা যায়। ৪১৭ (১) ধারায়।

৪৪/ খালাস আদেশের বিরুদ্ধে কয়টি আদালতে আপীল করা যায়?

উঃ ২ টি: 1) হাইকোর্ট বিভাগে এবং 2) দায়রা আদালতে।

৪৫/ আসামি অভিযোগের সত্যতা সীকার করলে ও ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে দন্ড দিলে সেই দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে চলে কি না?

উঃ চলে না।

৪৬/ তুচ্ছ মামলায় এবং সংক্ষিপ্ত বিচারে কতিপয় দন্ডের বিরুদ্ধে আপীল চলে কি না?

উঃ চলে না। ৪১৩, ৪১৪, ২৬০ ধারায় (ফৌ:কা:বি)।

৪৭/ আপীল চলমান থাকলে দন্ড স্থগিত কত ধারায়?

উ: ৪২৬ ধারায়।

৪৮/ কোন কোন আদালতের রিভিশন ক্ষমতা আছে?

উ: দায়রা আদালত এবং হাইকোর্ট।

৪৯/ আপীলযোগ্য মামলায় আপীল না করলে কত ধারার বিধান মতে রিভিশন করা যায় না?

উ: ৪৩৯ (৫) ধারায়।

৫০/ হাইকোর্ট বিভাগ রিভিশন ক্ষমতা বলে আসামীর শাস্তি বাড়াতে পারে কিনা?

উ: শাস্তি বাড়াতে পারবেন। 

৫১/ হাইকোর্ট বিভাগ রিভিশন ক্ষমতাবলে খালাসের আদেশ দন্ডে পরিবর্তন করতে পারেন কি না?

উ: পারবে না। খালাসের আদেশটি।

৫২/ ফৌজদারী Karjhabidhi তে ২য় রিভিশনের কোন বিধান আছে কি না?

উ: নেই।

৫৩/ আপীল এবং রিভিশন কত দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে?

উ: ৯০ দিন (নব্বই দিন)। ৪৪২ (ক) ধারায়।

৫৪/ ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২০৩ ধারা মতে ম্যাজিস্ট্রেট নালিশ খারিজ করলে প্রতিকার কি?

উ: ত্রিশ (৩০) দিনের মধ্যে মামলা খারিজ হলে ৪৩৫, ৪৩৯(ক) ধারায়।

৫৫/ ম্যাজিস্ট্রেট নারাজী আবেদন খারিজ করলে কি কি প্রতিকার আছে?

উ: ৩০ দিনের মধ্যে দায়রা আদালতে রিভিশন, ৪৩৫ তদন্ত,৪৩৬ অনুসন্ধান ,৪৩৯(ক) নিম্ন আদালতে।

৫৬/ ফৌজদারী Karjhabidhite রিভিউ এর কোন সুযোগ আছে কি না?

উঃ নেই।

৫৭/ জামিনের condition (শরতো) কয়টি?

উঃ দুইটি (২ টি)। 1) জামিননামা, এবং 2) জামিনদার।

৫৮/ জামিনযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন সম্পর্কে কত ধারায় বলা হয়েছে?

উঃ ৪৯৬ ধারায়।

৫৯/ জামিন অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন সম্পর্কে কোথায় আছে?

উঃ ৪৯৭ ধারা।

৬০/ জামিন অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে আদালত কোন কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জামিন দিতে পারেন?

উঃ আসামি যদি মহিলা হয়, ১৬ বছরের নিচে হয়, গুরুতর অসুস্থ হলে।

৬১/ আগাম জামিন সম্পর্কে কত ধারায় আছে?

উঃ ৪৯৮ ধারায়।

৬২/ ফৌজদারী মামলার স্থানান্তর সম্পর্কে কত ধারায় উল্লেখ আছে?

উঃ ৫২৫, ৫২৬, ৫২৮ ধারায় ( CR.PC)

৬৩/ কয়টি কারণে হাইকোর্ট মামলা স্থানান্তর বা প্রত্যাহারের আদেশ দিবেন?

উঃ ৫ টি কারণে : ১) নিম্ন আদালতে ন্যয় সংগত বিচার পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে, ২) কোন জটিল আইনের প্রশ্ন উদ্ভব হলে, ৩) ঘটনাস্থল পরিদর্শনের প্রয়োজন হলে, ৪) ন্যায় বিচারের জন্য প্রয়োজন হলে, ৫) পক্ষসমূহের জন্য সুবিধাজনক হলে।

৬৪) হাইকোর্ট বিভাগে কয়টি অবস্থায় সহজাত ক্ষমতা প্রয়োগ করবে?

উ: তিনটি (৩ টি)। ১) ফৌজদারী Karjhabidhi আইনের অধীনে কোন আদেশ Karjakar করতে, ২) আদালতের Karjhakrom রোধ করার জন্য, এবং ৩) ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে {৫৬১ ক / এ  তে নিম্ন আদালতের রায়ের বাতিল / Quashment করার জন্য}

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

buttons=(Accept !) days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !
To Top