The Evidence Act 1872
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২
সাক্ষ্য আইনের প্রেক্ষাপট:
সাক্ষ্য আইন প্রথম প্রণীত হয় ১৮৩৫ সালে
জেমস স্টিফেন কর্তৃক সর্বশেষ প্রণীত হয় ১৮৭২ সালে
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ এর প্রাথমিক তথ্য:
প্রকাশিত : ১৫ মার্চ ১৮৭২
কার্যকর : ১ লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২
আইন নং: ১৮৭২ সালের ১ নং আইন
খন্ড : ৩টি
ধারা : ১৬৭ টি
১ম খন্ডে : ১ - ৫৫ ধারা - ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা
২য় খন্ডে : ৫৬ - ১০০ ধারা - ঘটনার প্রমাণ
৩য় খন্ডে : ১০১ - ১৬৭ ধারা - সাক্ষ্য উপস্থাপন ও ইহার ফলাফল
সাক্ষ্য আইনের ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
সাক্ষ্য আইন প্রথম প্রণীত হয় ১৮৩৫ সালে
জেমস স্টিফেন কর্তৃক সর্বশেষ প্রণীত হয় ১৮৭২ সালে
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ এর প্রাথমিক তথ্য:
প্রকাশিত : ১৫ মার্চ ১৮৭২
কার্যকর : ১ লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২
আইন নং: ১৮৭২ সালের ১ নং আইন
খন্ড : ৩টি
ধারা : ১৬৭ টি
১ম খন্ডে : ১ - ৫৫ ধারা - ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা
২য় খন্ডে : ৫৬ - ১০০ ধারা - ঘটনার প্রমাণ
৩য় খন্ডে : ১০১ - ১৬৭ ধারা - সাক্ষ্য উপস্থাপন ও ইহার ফলাফল
সাক্ষ্য আইনের ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
Part 1
ধারা ১ - ৫৫
ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা
ধারা ৩:
সংজ্ঞা/ব্যাখ্যা সমূহ
ধারা ৪:
অনুমান করতে পারে
ধারা ৫:
বিচার্য বিষয় ও প্রাসঙ্গিক বিষয়ে সাক্ষ্য দেওয়া যাবে
ধারা ১০:
অভিন্ন অভিপ্রায় প্রসঙ্গে ষড়যন্ত্রকারীর কথা বা কাজ
ধারা ১৭:
স্বীকৃতির সংজ্ঞা
ধারা ১৮:
মোকদ্দমার পক্ষ বা প্রতিনিধি কর্তৃক স্বীকৃতি
ধারা ১৯:
মোকদ্দমার বিরুদ্ধ পক্ষের স্বীকৃতি
ধারা ২২:
দলিলে উল্লেখিত বিষয়ে মৌখিক সীকৃতি যখন প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৩:
দেওয়ানী মোকদ্দমার সীকৃতি যখন প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৪:
প্রলোভন, ভীতি প্রদর্শন, প্রতিশ্রুতি দ্বারা দোষ স্বীকার অপ্রাসঙ্গিক
ধারা ২৫:
পুলিশ অফিসারের নিকট দোষ স্বীকার অপ্রাসঙ্গিক
ধারা ২৬:
পুলিশ হেফাজতে জবানবন্দি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে না হলে অপ্রাসঙ্গিক
ধারা ২৭:
পুলিশ অফিসারের নিকট দোষ স্বীকার অনুযায়ী আলামত পাওয়া গেলে উক্ত স্বীকার প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৮:
প্রলোভন, ভীতি-প্রদর্শন, প্রতিশ্রুতি মুক্ত দোষ স্বীকার প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৯:
স্বীকারোক্তি অন্যভাবে প্রাসঙ্গিক হলে কেবল গোপনীয় প্রতিশ্রুতি ইত্যাদির দরুণ তাহা অপ্রাসঙ্গিক হবে না
ধারা ৩০:
সহ-আসামীর দোষ স্বীকার প্রাসঙ্গিক
ধারা ৩১:
স্বীকৃতি চূড়ান্ত প্রমান নয়, তবে প্রমাণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে
ধারা ৩২:
মৃত ব্যক্তির ঘোষণা, জনশ্রুতি প্রাসঙ্গিক
ধারা ৩৩:
পূর্ববর্তী মামলার সাক্ষ্য প্রাসঙ্গিক
ধারা ৪০:
দ্বিতীয় মামলা নিষিদ্ধের জন্য পূর্ববর্তী মামলার রায় প্রাসঙ্গিক
Part 2
ধারা ৫৬ -১০০
প্রমাণ
ধারা ৫৬:
বিচারের দৃষ্টিগোচর হইবার বিষয় প্রমাণ করার প্রয়োজন নাই
ধারা ৫৮:
স্বীকৃত বিষয় প্রমাণ করার প্রয়োজন নাই (২০১৭)
ধারা ৫৯:
মৌখিক সাক্ষ্য দ্বারা ঘটনা প্রমাণ
ধারা ৬০:
মৌখিক সাক্ষ্য সর্বক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ হতে হবে
ধারা ৬১:
দলিলের বিষয়বস্তু প্রমাণ
ধারা ৬২:
প্রাথমিক সাক্ষ্য
ধারা ৬৩:
মাধ্যমিক বা গৌণ সাক্ষ্য (দলিলের নকল)
ধারা ৬৫:
যেই সকল দলিল সম্পর্কে মাধ্যমিক সাক্ষ্য দেয়া যায়
ধারা ৭৪:
সরকারী দলিল বা সর্বসাধারণের দলিল
ধারা ৭৫:
বে-সরকারী বা ব্যক্তিগত দলিল
ধারা ৭৭:
সই মোহর নকল উপস্থাপন করে দলিল প্রমাণ
ধারা ৭৮:
অন্যান্য সরকারী দলিল প্রমাণ
Part 3
ধারা ১০১ - ১৬৭
সাক্ষ্য উপস্থাপন ও উহার ফল
ধারা ১০১:
প্রমানের দায়িত্ব
ধারা ১০২:
সাক্ষীর অনুপস্থিতিতে যেই পক্ষের হার হবে প্রমাণের দায়িত্ব তার
ধারা ১০৩:
যিনি বিশ্বাস করতে চাইবেন, প্রমাণের ভার তার উপর
ধারা ১০৪:
যেই ব্যাক্তি ঘটনা উপস্থিত করবে, প্রমাণের দায়িত্ব তার উপর
ধারা ১০৫:
ব্যতিক্রম দাবির ক্ষেত্রে আসামীকে প্রমাণ করতে হবে যে সে কোন ব্যতিক্রমের দ্বারা নির্দোষ
ধারা ১০৬:
যাহার অবগতিতে থাকবে সেই ব্যক্তির উপরই ইহা প্রমাণের দায়িত্ব
ধারা ১০৭:
কোনো ব্যক্তি জীবিত বা মৃত দাবির ক্ষেত্রে প্রমানের দায়িত্ব
ধারা ১০৮:
৭ বছর খবরহীন থাকলে যে জীবিত দাবী করবে প্রমাণের দায়িত্ব তার
ধারা ১০৯:
অংশীদার, জমিদার বা প্রজা, মালিক ও প্রতিনিধি দাবির ক্ষেত্রে যে দাবী করবে প্রমাণের দায়িত্ব তার
ধারা ১১০:
মালিকানা প্রমানের দায়িত্ব
ধারা ১১৪:
যেই সব ঘটনা আদালত অনুমান করতে পারে
ধারা ১১৫:
এস্টোপেল বা প্রতিবন্ধনীতি
ধারা ১১৬:
প্রজার অস্বীকৃতির বাধা
ধারা ১১৮:
সাক্ষীর অযোগ্যতা
ধারা ১১৯:
বোবা সাক্ষী
ধারা ১২০:
স্বামী বা স্ত্রী সাক্ষী হইবার যোগ্য
ধারা ১৩৩:
অপরাধের সহযোগী আসামী সাক্ষীর উপযুক্ত
ধারা ১৩৭:
মূল জবানবন্দি, জেরা ও পুন:জবানবন্দি
ধারা ১৩৮:
সাক্ষ্য গ্রহণের ক্রম
ধারা ১৩৯:
দলিল দাখিল করার জন্য আদেশপ্রাপ্ত ব্যক্তি সাক্ষী বলে গণ্য হবে না
ধারা ১৪০:
চরিত্র সম্পর্কে সাক্ষীকে জেরা করা যায়
ধারা ১৪১:
ইঙ্গিতপূর্ণ প্রশ্ন (যাহাতে উত্তর সন্নিবেশিত থাকে)
ধারা ১৪২:
পুন:জবানবন্দিতে বিরুদ্ধপক্ষ আপত্তি করলে ইঙ্গিতপূর্ণ প্রশ্ন করা যায় না
ধারা ১৪৫:
সাক্ষীর পূর্বে উল্লেখিত বিষয়ের জেরা
ধারা ১৪৬:
জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন
ধারা ১৫১:
কেলেঙ্কারি বা অশালীন প্রশ্ন আদালত নিষেধ করতে পারেন
ধারা ১৫২:
অপমানজনক ও আক্রমনাত্মক হলে এরূপ প্রশ্ন আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ
ধারা ১৫৪:
বৈরী সাক্ষী/ নিজের সাক্ষীকে জেরা করা যায় (২০১৭)
ধারা ১৫৫:
সাক্ষীর বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে অভিযোগ আনয়ন
ধারা ১৫৭:
সাক্ষীর পূর্বে প্রদত্ত বিবৃতি প্রমাণ করা যেতে পারে
ধারা ১৫৯:
সাক্ষ্য দানের সময় সাক্ষী আদালতের অনুমতি নিয়ে দলিল দেখে স্মৃতি জাগ্রত করতে পারেন
ধারা ১৬৫:
বিচারক সাক্ষীকে প্রশ্ন করতে পারেন (২০১৭)
ধারা ১৬৭:
অন্যায়ভাবে সাক্ষ গ্রাহ্য কিংবা অগ্রাহ্য হলে তজ্জন্য নতুন করে বিচার হবে না