পাওনা_টাকা_উদ্ধারের_আইনগত_পদ্ধতি

0
১) উভয় পক্ষের মধ্যে মিমাংসার মাধ্যমেঃ পাওনারদার দেনাদারের মধ্যে আপোষ মিমাংসার মাধ্যমে টাকা উদ্ধার করা সম্ভব। এক্ষেত্রে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিগনের মধ্যস্হতায় এই আপোষ মিমাংসা হতে পারে।
২) ফৌজদারী আদালতে গচ্ছিত চেকের বিরুদ্ধে মামলা করেঃ এক্ষেত্রে চেকের ৬(ছয়) মাস মেয়াদ থাকাকালীন ঋণ দাতা বা পন্য বিক্রেতা প্রদেয় চেকটি নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট এ্যাক্ট ১৮৮১ অনুসারে টাকা উদ্ধার করতে পারে।

৩) দেওয়ানী আদালতে মানি স্যুট এর মাধ্যমেঃ নেগোশিয়াবল ইন্সট্রুমেন্ট ব্যতীত ব্যবসায়ী লেনদেনের সময় ক্রেতার বা ঋণ গ্রহীতার স্বাক্ষরিত অন্যান্য কাগজপত্র (যেমন স্ট্যাম্প) দাখিলের মাধ্যমে দেওয়ানী আদালতে টাকা আদায়ের মামলা করা যেতে পারে।
৪) অর্থঋণ আদালতে ঋণ গ্রহীতার বিরুদ্ধে মামলা করেঃ অর্থঋণ আদালতে মামলা করার অধিকার একমাত্র ব্যাংক ও নন ব্যাংকিং ফিন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশনগুলোর। অর্থ ঋণ আইন মোতাবেক ঋণ গ্রহনের সময় জামানত হিসেবে গচ্ছিত স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের পর বিক্রীত টাকা সমন্বয় শেষে বাকী টাকা নিয়ে মামলা করতে পারেন।
Rajshahi Judge Court, Rajshahi,
01719364578

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

buttons=(Accept !) days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !
To Top