দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।
আমরা যারা আইনজীবী (এডভোকেট) তাঁরা আইনপেশায় নিয়োজিত, অন্য কিছু নয় (In the profession of law, not in the business of justice)। এইক্ষেত্রে সাম্প্রতিক এই সিনেমার নাম উল্লেখ্য- "Section 375"।
তো ড. মল্লিকের বইয়ে মি. আর্থার টি ভ্যাণ্ডারবিলের একটি নিবন্ধ আছে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি। তাঁর মতে আইনজীবীদের কাজ পাঁচ রকমঃ
(১) তিনি একজন বিচক্ষণ পরামর্শক (Counselor)। যিনি মানুষের জীবন-ঘনিষ্ঠ নানা বিষয়ে নিঃস্বার্থভাবে যথাযথ উপদেশ দিবেন।
(২) তিনি একজন দক্ষ আইনজীবী (Advocate) যিনি কাউকে বিচারের মুখোমুখি দাড় করানো এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থন- যে ভূমিকায়ই থাকুন না কেন সেই ক্ষেত্রে সফল। তা বিচারিক বা আপীল যে পর্যায়েই হোক।
(৩) একজন প্রকৃত আইনজীবী একদিকে যেমন একজন ব্যাক্তি, অন্যদিকে আবার তাঁর পেশার বৃহত্তর পরিবারের সদস্য; তাঁর প্রধানতম লক্ষ্য হবে নিজ পেশা, আদালত ও আইনের উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা রাখা।
(৪) তিনি জনমত গঠনে একজন বোদ্ধা (Intelligent) হিসেবে ও নিঃস্বার্থভাবে নেতৃত্ব দিবেন।
(৫) দেশের তথা জনগনের কোন বৃহত্তর স্বার্থে ভূমিকা রাখার ও সেবা করার সুযোগ এলে তাতে সাড়া দেওয়া। উল্লেখ্য, যে আইনজীবীর পেশাগত চিন্তা তাঁর নিজস্ব ক্ল্যায়েন্টকে কেন্দ্র করে শুরু ও শেষ হয় তা কোন মহৎ পেশা হতে পারেনা।
দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।
দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।
0
মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
দণ্ডবিধি ১৮৬০ সালের ৪৫ নং আইন।
দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।
দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।
দণ্ডবিধি একটি মূলআইন বা substantive law.সুতরাং এই আইনে অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন উপাদান, শাস্তির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করা হলেও সেগুলো বিচারের পদ্ধতি দেওয়া হয় নি।দণ্ডবিধির অধীন কোন অপরাধ সংগঠিত হলে তার বিচার হবে ফৌর্যদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ অনুযায়ী।
১৮৩৪ সালের প্রথম আইন কমিশনের চ্যেয়ারম্যান থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে পেনাল কোড এর খসরা তৈরী করেন।
দণ্ডবিধি কার্যকর হয় ১লা জানুয়ারি ১৮৬২ সালে।
দণ্ডবিধিতে মোট অধ্যায় আছে ২৩ টি।মূল দণ্ডবিধিতে ধারা ছিল ৪৮৮ টি।বর্তমানে দণ্ডবিধিতে ৫১১ টি ধারা আছে।
দণ্ডবিধি সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৪ সালে।
দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বনিম্ন সাজা ২৪ ঘন্টা কারাদণ্ড,১০ টাকা অর্থ দণ্ড বা উভয়।
দণ্ডবিধির মোট ১০ টি ধারাতে মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ আছে। এই ১০ টি ধারা হলো- ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭,৩২৬ক,৩৬৪ক,৩৯৬।